গ্রিন টি -৮০০ গ্রাম

পণ্য হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধ করুন - ফ্রি ডেলিভারি

Green Tea Mounte Ecom - The Best Online Shopping BD 2024

মাউন্ট Green Tea কেন খাবেন?

এখন কথা হলো, গ্রিন টি আপনি কেন খাবেন? প্রথমত এটি আপনার শরীর ও মনের শান্তির জন্য জরুরি। বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে উপরের দিকেই আছে গ্রিন টি এর নাম। ধীরে ধীরে এই পানীয় পানে অভ্যস্ত হতে শুরু করেছেন অনেকে।দেশের মানুষের গ্রিন টি খেলে তাদের সুস্থতা ৭০% বৃষ্টি পাবার সম্ভবনা রয়েছে। কেননা দেশের মানুষের হৃদরোগের ঝুঁকি অনেক বেশি

মাউন্ট গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা

গ্রিন টি খাওয়ার অনেক উপকারিতাএকটি সমীকরণ থেকে জানা গিয়েছে, Green Tea’তে থাকা ক্যাফিন অ্যাডিনোসিনের উৎপাদন ব্যহত করে। অ্যাডিনোসিন এমন একটি নিউরোট্রান্সমিটার, যা ব্যক্তির সুস্থ ও তরতাজা থাকার বিষয়টিকে নির্ধারিত করে।দিনে অন্তত এককাপ গ্রিন টি আপনার শরীরকে ভেতর থেকে পরিষ্কার করতে পারে। তাতে আপনি দিনভর থাকবেন সতেজ ও সুস্থ। এতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পলিফেনল এবং ফ্ল্যাভোনয়েড যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি ফ্লু, কাশি থেকেও রক্ষা করে।

সকালে খালি পেটে গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা?

 যদি কোনও ব্যক্তি ফিটনেস নিয়ে চিন্তা করেন বা ফিট থাকার চেষ্টা করেন, তবে তিনি গ্রিন টিও খান।ওজন কমানো থেকে শুরু করে রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে গ্রিন টি সবচেয়ে উপকারী বলে মনে করা হয়।বিশেষজ্ঞদের মতে, গ্রিন টি খেলে ত্বকের গুণমান, মেটাবলিজম বৃদ্ধি পায় এবং ব্যক্তি দীর্ঘ সময় সক্রিয় থাকে।Green tea is considered to be  most beneficial for everything from weight loss to lowering blood sugar levels. If a person is concerned about fitness or trying to stay fit, he consumes green tea. According to experts, drinking green tea improves skin quality, metabolism.click 

গ্রিন টি মুখে দিলে কি হয়?

গ্রিন টি চামড়া কুঁচকে যেতে দেয় না।ত্বকে বয়সের ছাপ ঠেকিয়ে রাখতে এই চা ব্যবহার করতে পারেন।ব্রণের সমস্যা সমাধানেও গ্রিন টি-র জুড়ি নেই। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, গ্রিন টি-তে থাকা বিভিন্ন অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট উপাদান ত্বকের ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।

আপনি যদি নিয়মিত গ্রিন টি খেতে পারেন তবে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। কারণ গ্রিন টি খেলে তা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি হজমশক্তির উন্নতি করার পাশাপাশি ওজন কমাতেও সাহায্য করে। ত্বক, স্তন, ফুসফুস, কোলন, খাদ্যনালী এবং মূত্রাশয় সহ বেশ কিছু ক্যান্সারের আশঙ্কা দূরে রাখে গ্রিন টি।রক্তচাপ কমাতে, হাড় ও মাংসপেশী মজবুত করতে এটার ব্যবহার রয়েছে। সেইসঙ্গে কমায় হৃদরোগের ঝুঁকিও ।

এটা কি উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায়?

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণের কারণে গ্রিন টি এলডিএল কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। সেইসঙ্গে এইচডিএল কোলেস্টেরল এবং ধমনীর কার্যকারিতা বাড়াতেও বিশেষভাবে সাহায্য করে। এই পানীয় উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি ৪৬ শতাংশ থেকে ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে সাহায্য করে। এটি চুল এবং ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্যও বিশেষ উপকারী।

দিনে কতটা গ্রিন টি খাওয়া যাবে?

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, প্রতিদিন ২ থেকে ৩ কাপ গ্রিন টি খাওয়া যেতে পারে। কারণ এর বেশি পান করলে শরীরে অতিরিক্ত পলিফেনল প্রবেশ করতে পারে। একজন মানুষের জন্য প্রতিদিন মোট ২৪০ থেকে ৩২০ মিলিগ্রাম পলিফেনল যথেষ্ট।

কেন মাউন্ট গ্রিন টি কিনবেন ?

কারণ আমরা আপনাকে দিচ্ছি দেশের সবচেয়ে ভালো মানের Green Tea এবং খুব সহজেই পৌঁছে দেওয়ার নিশ্চয়তা দিচ্ছি। শতভাগ মান রক্ষায় ফুডগ্রেড প্যাকেজিং করে পৌঁছে দেওয়া হয় আমাদের সম্মানিত কাস্টমারের হাতে।

কিভাবে মাউন্ট গ্রীণ টি তৈরী করবেন ?

জল গরম করে ফুটে গেলে (৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় জল থাকলে ভাল।) তারপর তা সামান্য ঠান্ডা হলে স্টিল বা কাচের পাত্রে রাখতে হবে। তার পর এতে চা পাতা যোগ করে ৩ মিনিট ঢাকা দিয়ে রাখতে হবে। চা পাতা পুরোপুরি ভিজে গেলে পছন্দের কাপে চা ছেঁকে চুমুক দিন প্রিয় পানীয়তে।

 অরিজিনাল গ্রিন টি পাতা গরম জলে প্রথমে জলপাই সবুজ রং ধারণ করবে। কিছুক্ষণ পরে রং পরিবর্তন হয়ে হালকা সবুজ রংয়ে ফেরত আসবে, যেমনটি কাঁচা পাতার ছিল৷ যেসব গ্রিন টি-র প্রসেসিংয়ে ত্রুটি থাকে, সেগুলো ফোটানোর পরে বাদামি বা কালচে হয়ে যায়। পরবর্তীতে রংয়ের পরিবর্তন হয় না।

Shopping Cart